সেচ ব্যবস্থাপনা | সরাসরি বীজ বপনের ক্ষেত্রে বীজ অঙ্কুরোদগমের জন্য একটি হাল্কা সেচ দিতে হবে । চারা গজানোর পর থেকে স্বাভাবিক নিয়মে সেচ দিতে হবে । চারা রোপণের ক্ষেত্রে – - চারা রোপণের সময় চারার গোড়ায় হাল্কা পানি দিতে হবে - পরবর্তী সময়ে মাদায় পানির অভাব হলে ৮-১০ দিন পরপর মাদার চারদিকে রিং করে সেচ দিতে হবে - শুকনা মৌসুমে সেচ দিতে হবে । - ফুল ও ফল ধারন পর্যায় জমিতে পানি থাকতে হবে । এই সময় পানি অভাব হলে ফলন ও ফলের গুনগত মান নষ্ট হবে ।
- তবে গাছের গোঁড়ায় যেন পানি জমা না থাকে । |
বিভিন্ন ফসলের সেচ পদ্ধতি | ১। সারফেইজ সেচ ২। নালা সেচ ৩। ড্রিপ সেচ ৪। বৃত্তাকার সেচ |
সেচ ও নিকাশ পদ্ধতি |
1 : বৃষ্টি ও সেচের পানি কোন অবস্থায় জমে থাকতে পারবে না। জমিতে পানি জমে গেলে নালা কেটে দিয়ে দ্রুত নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে। |
লবণাক্ত এলাকায় সেচ প্রযুক্তি | মিনি পুকুর খনন করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করে সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। জমিতে নিড়ানি দিয়ে আগাছা মুক্ত করে খড়কুটো ও কচুরিপানা বিছিয়ে রস সংরক্ষণ করুন। |
তথ্যের উৎস | উচ্চমূল্য ফসলের উৎপাদন প্রযুক্তি (প্রশিক্ষণ মডিউল -৩) কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর |