ফসল     |  কলা | 
			       							      				  
				   				      পোকা চেনার উপায়:    | পূর্ণবয়স্ক পোকা ৪.০-৪.৫ মিমি লম্বা, ২.০ মিমি চওড়া। মাথা রং বাদামি,  উপরের আবরণ  কোন প্রজাতির বাদামী, কোনটা নীলচে সবুজ।     | 
			     				  				 				    প্রধান ক্ষতির লক্ষণ:     |   বয়স্ক পোকা কুরে কুরে খাওয়ায় পাতার ও ফলের উপর সরু লম্বা দাগ পড়ে।  কলার মোচা বের হলে পাতা ছেড়ে কচি কলা আক্রমণ করে।এর আক্রমণে ফলের খাদ্যমান ও উৎপাদন তেমন ব্যহত হয়না ।কীড়া শিকড় খায়।   | 
			     			      
				  				  
			     
			      				     দমন ব্যবস্থা:   |  বাগানে আঠাযুক্ত বোর্ড স্থাপন করুন। ** বাগানে আলোর ফাঁদ স্থাপন করুন।  **আক্রান্ত গাছে ৫ গ্রাম সাবানের গুড়া প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে ২ দিন পাতার নিচ দিয়ে স্প্রে করুন।   **  মোচা বের হবার সাথে সাথে ১০৫ সেমি (৪২ইঞ্চি) ×  ৭৫ সেমি (৩০ইঞ্চি) দুই মুখ খোলা মোশারির নেট/ ছিদ্রা যুক্ত পলিথিন  দিয়ে ঢেকে দিন।নিচ দিক খোলা রাখুন। ** মোচা বের হবার আগে, মোচা বের হবার সাথে সাথে্ ছড়াতে, কলা পুরা বের হবার পর  মোট ৪ বার  ডেসিস ২.৫ ইসি প্রতি ১০ লিটার  মিশিয়ে  স্প্রে করুন। পানিতে ১০ মিলি  | 
				 
			      			      				     ফসলের যে পর্যায়ে আক্রমণ করে  :   | বাড়ন্ত পর্যায় , ফলের বাড়ন্ত পর্যায় 
				 | 
					
			      			      				  
					   ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে   :   | 
					পাতা , কচি পাতা , ফল , ফুল 
				 | 
			      	
			      				  
				     পোকামাকড় জীবনকাল  :   | 
					 পূর্ণ বয়স্ক , কীড়া 
				   | 
			      	
			      					   পোকামাকড় জীবনকালের যে পর্যায়ে আক্রমন করে   :  |  
						লার্ভা , পূর্ণ বয়স্ক , কীড়া 
					 | 
			      			      			       |   অন্যান্য:   |  ৫২-৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস  গ্রম পানিতে ২০-২৫ মিনিট তেউড় ডুবিয়ে রাখুন।** ইমিডাক্লোরোপ্রিড  ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন। সাইপার মেথ্রিন(রিপকড/ সিমবুশ ১০ ইসি)   ১ মি.লি . / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।***প্রয়োজনে কৃষি  বিষয়ক অ্যাপস / কৃষি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।  |  
			      
				  			      
			      			         তথ্যের উৎস:  |  কৃষকের জানালা- ডিএই, ফল পরিচিতি ও চাষাবাদ কৌশল্- এ আই এস।* Fruit ProductionManul- FAO/UNDP/ DAE.1995        *ফল   বাগানের পোকামাকড়-  আউয়াল আমেদ,মৃত্যুঞ্জয় রায়,৩৩য় মুদ্রণ, নভেম্বের,২০০৯।  
			      |