বীজ ও বীজতলার প্রকারভেদ | বীজের প্রকারভেদ ১। মৌল বীজ ২। ভিত্তি বীজ ৩। প্রত্যায়িত বীজ ৪। মানঘোষিত বীজ ৫। হাইব্রিড বীজ বীজতলার প্রকারভেদ
১। শুকনো বীজতলা ২। ভেজা/কাদাময় বীজতলা ৩। ভাসমান বীজতলা ৪। দাপগ বীজতলা |
ভাল বীজ নির্বাচন | উচ্চফলনশীল জাতের বীজ বিশ্বস্থ বীজ বিক্রেতার নিকট হতে বায়ু নিরোধ টিনের কৌটায় রক্ষিত বীজ ক্রয় করতে হবে। ১। উন্নত জাতের রোগ বালাই মুক্ত মান সম্পন্ন বীজ ব্যবহার করতে হবে। ২। বীজ বিশুদ্ধ হতে হবে এবং গজানোর ক্ষমতা ৮০% এর বেশি থাকতে হবে। ৩ । সরকার অনুমোদিত ডিলারদের থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হবে। সংগ্রহের সময় ক্রয় রশিদ গ্রহণ করতে হবে। ৪। বাজারের খোলা বীজ কেনা যাবে না । |
বীজতলা প্রস্তুতকরণ | ৫০ ভাগ মাটি ও ৫০ ভাগ পচানো গোবর ভালো করে মিশিয়ে ছাকানি দ্বারা ছেকে নিয়ে, সেভিন ডাস্ট দ্বারা মাটি জীবাণুমুক্ত করে পলিব্যাগে ভরে প্রতি ব্যাগে ১ টি বীজ বপন করতে হবে। |
বীজতলা পরিচর্চা | ১। বীজ বপনের পর ছালার চট বা ধানের খড় বিছিয়ে ৭২ ঘন্টা বীজতলা ঢেকে রাখতে হবে এবং বীজ গজানো তরান্বিত করার জন্য ঝাঝরা দিয়ে পানি দিতে হবে। ২। অতিরিক্ত ঠান্ডা হলে রাতে বীজতলা পলিথিন দিয়ে ডেকে রাখতে হবে এবং সকালে খুলে দিতে হবে। ৩। তাপমাত্রা বেশী হলে চাটাই দিয়ে ছায়ার ব্যবস্থা করতে হবে। |
তথ্যের উৎস | AIS, SCA |