মৃত্তিকা | পর্যাপ্ত রোদ পড়ে এমন উঁচু ও সুনিষ্কাশিত দোআঁশ থেকে বেলে দোআঁশ মাটি। |
মৃত্তিকা পরীক্ষা গবেষণাগারের ঠিকানা | - |
মাটির পুষ্টি উপাদান | - |
সার পরিচিতি | - |
ভেজাল সার সনাক্তকরণ | - |
ফসলের সার সুপারিশ | ১/ ** প্রথমে জৈব সার/পচা গোবর: ৮-১০কেজি, টিএসপি: ২০০ গ্রাম এবং জিপসাম: ১০০-১৫০ গ্রাম জমি তৈরীর সময় ভালোভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিন। ২/** গর্ত প্রস্তুতকালে জৈব সার/পচা গোবর: ৮-১০কেজি, টিএসপি: ২০০ গ্রাম, জিপসাম: ১০০-১৫০ গ্রাম এবং এমওপি: ১৫০ গ্রাম ভালোভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিন। ৩/**রোপণের দেড় থেকে দুই মাস পর ইউরিয়া : ১২৫-১৬৫ গ্রাম এবং এমওপি: ১৫০ গ্রাম মাদার চারপাশের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন। ৪/** এর দেড় থেকে দুই মাস পর গাছপ্রতি ইউরিয়া : ৭৫-৮০ গ্রাম এবং এমওপি: ৫০ গ্রাম মাদার চারপাশের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন। ৫/** এর দেড় থেকে দুই মাস পর গাছপ্রতি ইউরিয়া : ৭৫-৮০ গ্রাম এবং এমওপি: ৫০ গ্রাম মাদার চারপাশের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন। ৬/** এর দেড় থেকে দুই মাস পর গাছপ্রতি ইউরিয়া : ৭৫-৮০ গ্রাম এবং এমওপি: ৫০ গ্রাম মাদার চারপাশের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন। ৭/**ফুল আসার পর এর গাছপ্রতি ইউরিয়া : ১৫০-১৬০ গ্রাম এবং এমওপি: ১০০ গ্রাম মাদার চারপাশের মাটির সাথে ভালভাবে মিশিয়ে দিন।** তবে ফুল আসার পর ২৫০ গ্রাম গুড়া খৈল প্রয়োগ করে কলাকে পুষ্ট ও আর্কষণীয় রঙ্গের করে তুলতে পারেন। *** জমির উর্বরতা ও অবস্থা ভেদে সারের মাত্রা কমবেশি করুন। |
তথ্যের উৎস | কৃষি প্রযুক্তি হাত বই (৬ষ্ঠ সংস্করণ), বি এ আর আই।* বাণিজ্যিক ফল বাগান- মো জামিউল ইসলাম ও অন্যান্য, জুল্য,২০০৭। |